Dhaka , Bangladesh
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, খুলনা অঞ্চলের পাট ও চিংড়ি শিল্পের কর্মহীন হয়ে পড়া শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় আনা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে খুলনায় শ্রম ভবন প্রাঙ্গণে নবনির্মিত জাতির পিতার ম্যুরাল ‘বঙ্গবন্ধু স্টেটসম্যান অব দ্য সেঞ্চুরি’ উদ্বোধন এবং রফতানিমুখী শিল্পের কর্মহীন হয়ে পড়া ও দুস্থ শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেন, করোনা মহামারির সময় রফতানিমুখী শিল্পের কর্মহীন হয়ে পড়া শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় প্রায় ১০ হাজার শ্রমিককে ৯ কোটি টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে। রফতানিমুখী শিল্পের কর্মহীন হয়ে পড়া শ্রমিকদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকার, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জার্মান ফেডারেল সরকার ১৫০০ কোটি টাকার একটি তহবিল গঠন করে।
তিনি বলেন, এ কার্যক্রম বাস্তবায়নে শ্রম মন্ত্রণালয় সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন নীতিমালা ২০২২ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে রফতানিমুখী শিল্পের হাজার হাজার দুস্থ শ্রমিক উপকৃত হবেন।
শ্রম দফতরের বিভাগীয় পরিচালক মো. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এবং এমপি শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল।
অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন- পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঞা, জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলাম, শ্রম দফতরের পরিচালক আবু আশরীফ মাহমুদ, মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রণজিৎ কুমার ঘোষ ও সাংবাদিক মল্লিক সুধাংশু।
Under the labor law of Bangladesh, a badli or casual worker who has at least one year of continuous employment with the employer and whose name appears on the muster-rolls of the establishment gets laid off and he or she shall be entitled to get compensation from the employer. Here, at first we need to understand what is being 'laid-off' before understanding the procedural and conceptual aspects of being laid off. A worker may be laid off in accordance with section 16, if their employment is suspended for longer than three working days, according to section 12 of the Act. A layoff described in subsection (8) is effective as of the day that work is halted. The first three days of a worker's pay may be deducted from the compensation due for a subsequent layoff.
Mainly, to combat the business loss, usually the employers try to cut off the labor cost by terminating the employees from the designated work. However, the law has put some restrictions on it as well that has ascertained in which specific circumstances an employer is bound to pay this compensation or not. Also, the law cutbacks the amount that an employee shall be paid under these circumstances. To get access to such compensation the employee needs to pass some eligibility checks first. These are: either their name is on the factory muster-rolls or they have completed at least one year of service under the employer which is one year
of continuous service for substitute workers or they are not a casual worker who has not completed one year of employment. Basically, under section 16 of the Bangladesh Labor Act, 2006 the right to have such compensation has been established which is demonstrated as "he shall be paid compensation by the employer for all days during which he is so laid-off, except for such weekly holidays as may intervene" in the sub-section 1 of this section. But the amount will not be equal to his or her full payment. In fact, it shall be half of his or her total amount. Here, the payment refers to either the basic wages and dearness allowance along with ad-hoc or interim pay. Even the payment for house allowance shall be included in this, if it is payable in full by the employer during this employee's employment period.
In spite of that, a worker is entitled to compensation under Section 20 of this Act and the retrenchment rule for every term of layoff lasting fifteen days or longer, barring any other arrangement between the employee and the employer. The compensation is equal to one-fourth of the sum of the basic earnings, dearness allowance, any ad hoc or temporary pay, and housing allowance, if applicable. Nevertheless, this right to laid- off compensation is not an absolute right, actually laid-off workers are not entitled to compensation in uncertain cases. No compensation shall be paid to a laid-off employee who refuses to accept any alternative employment in the same establishment for which he has been laid off that does not require any special skill or prior experience on the basis of the same pay. Any laid-off employee who shows up for work at the establishment at the time designated for that purpose during regular business hours on any given day and is not hired within two hours of doing so is presumed to have been fired on that day. Additionally, the employee's right to receive this layoff benefit may be restricted if they failed to show up at least once daily during regular business hours. Hither, the shift of the employees can also be considered prior to imposing the compensation liability on the employers. Every laid-off employee who reports to an employer for work and is not hired within two hours of his or her arrival is judged to have been laid-off for the day. If a person who has been laid off is asked to report for duty during the second half of the shift and does so, he will be off the job for one-half of the day while the other half is treated as on duty.
Also, during any calendar year, no employee may receive payment of compensation under this section for a period longer than forty-five days. But after these forty-five days, an employee shall get a quarter of the total basic which is bound to be paid by the employer. Apart from this, there are more reservations as well for the employers that need to be maintained before imposing the compensation, since the labor law is enshrined for the benefit of both employers and employees. During either calendar year, no employee may receive payment of compensation under this section for a period longer than forty-five days. Substantially, it is a protection mechanism for the employers to tackle the business loss by cutting off some expenses. On the other hand, the employees are getting a minimum amount at least, even in the period of employment crisis, if the employee has done one continuous year of the service under the employment.
এতে কোন সন্দেহ নেই যে সামাজিক সুরক্ষা একটি সক্ষম পরিবেশ তৈরিতে অবদান রাখতে পারে যেখানে শ্রমিকরা তাদের জীবন-জীবিকা উন্নত করতে পারে এবং স্থিতিশীল আয় এবং নিরাপদ কাজ নিশ্চিত করতে পারে। ছোট আকারের মৎস্য খামার ও কৃষিকাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য এবং প্রান্তিক কৃষক, অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক এবং গৃহ-ভিত্তিক শ্রমিকদের জন্য এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিপদাপন্নতা যত বেশি, সামাজিক সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তা তত বেশি। তবুও একই সময়ে, শারীরিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক বিপদাপন্নতা যত বেশি হবে, এই শ্রমিকদের তত বেশি সামাজিক সুরক্ষায় কম প্রবেশাধিকার থাকবে। বিপদাপন্নতা এবং সামাজিক সুরক্ষার প্রবেশাধিকারের মধ্যে এই বিপরীত পারস্পরিক সম্পর্ক সব ক্ষেত্রেই প্রচলিত এবং বিশেষ করে অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক এবং অভিবাসী শ্রমিকদের মধ্যে স্পষ্ট।
আরও সামাজিক সুরক্ষার জন্য আহ্বান করা নিজেই একটি সমাধান নয়। মৎস্য খাতের উদাহরণ টেনে বলা যেতে পারে, জেলে, কৃষক এবং মৎস্য শ্রমিকদের অধিকারের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার মাধ্যমে এবং জীবন-জীবিকা ও মঙ্গল উন্নততর করে সামাজিক সুরক্ষা অধিকার কার্যকর হতে পারে। কিন্তু এর কার্যকারিতা নির্ভর করে অধিকার, প্রক্রিয়া এবং সম্পদ বরাদ্দের ওপর।
দারিদ্র্য হ্রাস এবং জীবিকা উন্নয়নে কার্যকরী সামাজিক সুরক্ষার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারী শ্রমিকদের সরাসরি সম্পৃক্ততা অপরিহার্য। নারীর সম্পৃক্ততা প্রতীকী বা প্যাসিভ হতে পারে না (সামাজিক সুরক্ষা উপকরণের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে নারী)। এটি শুধুমাত্র লিঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি এবং লিঙ্গ-ভিত্তিক পদ্ধতির অন্তর্ভুক্তির উপর ভিত্তি করে নয়, বরং নারীদের নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করার উপর ভিত্তি করে। সামাজিক সুরক্ষা কার্যকর এবং কার্যত ন্যায়সঙ্গত হওয়ার জন্য নারী শ্রমিকদের অবশ্যই কর্মক্ষেত্র, খামার এবং সম্প্রদায়ে সম্মিলিতভাবে নিজেদের প্রতিনিধিত্ব করতে – এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সকল স্তরে সক্ষম হতে হবে।
সামাজিক সুরক্ষা অর্থবহ এবং কার্যকর কি না সেটা নারীরা নিশ্চিত করবে জনসম্পদ বরাদ্ধ ও বণ্টনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে সরাসরি যৌথ প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে; এবং স্বচ্ছতা, ন্যায্যতা এবং প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ক্রমাগত মূল্যায়ন এবং পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে। সিদ্ধান্ত গ্রহণে যদি পুরুষের আধিপত্য হয়, তাহলে সামাজিক সুরক্ষা অকার্যকর এবং এর পরিধি এবং প্রাপ্রতার সুযোগ কেবল সীমিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকবে তা নয়, বৈষম্য, অপব্যবহার এবং দুর্নীতির সম্ভাবনাও বেশি হবে। দুর্নীতির কারণে বিদ্যমান সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির ভঙ্গুরতা এই অঞ্চলে একটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ হিসাবে রয়ে গেছে।
সামাজিক সুরক্ষার জন্য আরও সংস্থান বাড়ানো, ভঙ্গুর, জবাবদিহিহীন এবং অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠানগুলির কেবল ব্যর্থতার জন্য তৈরী করে। যদিও নতুন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তথাপি মৌলিক প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার প্রয়োজন। যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল সিদ্ধান্ত গ্রহণে সরাসরি, নারী শ্রমিকদের যৌথ অংশগ্রহণ। ভারতে, ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট (NREGA) এর অধীনে সামাজিক সুরক্ষার সবচেয়ে কার্যকর ব্যবহার ঘটে যেখানে নারীদের নেতৃত্বে স্বাধীন, গণতান্ত্রিক ইউনিয়নগুলি সংগঠিত, নীতি হস্তক্ষেপ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে জড়িত। এই ইউনিয়নগুলি নিশ্চিত করে যে নারীরা NREGA -এর অধীনে তাদের অধিকার সুরক্ষিত করে, পাশাপাশি NREGA সংস্থানগুলির যথাযথ, ন্যায্য এবং কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে নারীরা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে সম্পৃক্ত।
সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারীদের প্রত্যক্ষ, যৌথ অংশগ্রহণ এবং প্রতিনিধিত্ব এটা ধরে নেওয়া হয় যে নারীরা আইএলও কনভেনশন নং ৮৭ এর অধীনে নিশ্চিত হওয়া সংগঠন করার স্বাধীনতার অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। (এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ হল কৃষি শ্রমিকদের সংগঠিত করার অধিকার; গ্রামীণ শ্রমিক সংগঠন; এবং গৃহ-ভিত্তিক শ্রমিকদের অধিকার বিষয়ক ILO কনভেনশন নং ১১, ১৪১ এবং ১৭৭)। নারীরা তাদের নিজস্ব পছন্দের একটি সংগঠনে একত্রিত হতে পারে, তাদের সম্মিলিত স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে এবং যৌথ দরকষাকষি এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সম্পৃক্ত হতে পারে। সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতার উপর যেকোন বিধিনিষেধ বা বাধা যা এই অধিকারগুলিতে নারীদের প্রবেশাধিকারকে বাধাগ্রস্থ করে তাদের সম্পৃক্ত হওয়াকে বাধা দেয়, যা পরবর্তীতে সামাজিক সুরক্ষা নীতি ও কর্মসূচির কার্যকারিতাকে ক্ষুন্ন করে।
নারী শ্রমিক, কৃষক এবং জেলেদের নিজেদের সংগঠিত করার ক্ষমতার উপর বিধিনিষেধ বা প্রতিবন্ধকতাও নারীদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিপদাপন্নতাকে বাড়িয়ে তোলে। এর ফলে শোষণ ও অপব্যবহার বৃদ্ধি পায় -পাচার এবং জোরপূর্বক শ্রম সহ – যা সামাজিক সুরক্ষা উভয়ই অপর্যাপ্ত এবং অর্থহীন করে তোলে।
সম্পদ বরাদ্দের ক্ষেত্রে, সামাজিক সুরক্ষা বৃহৎ আকারের বাণিজ্যিক মৎস্য শিল্পকে পরোক্ষভাবে ভর্তুকি দেওয়া উচিত নয়। জাহাজে এবং কারখানায় মৎস্য শ্রমিকদের দারিদ্র্য মজুরি তাদের সম্প্রদায়ের দারিদ্র্যকে তরান্বিত করে- সম্প্রদায়গুলি প্রায়শই বাণিজ্যিক মৎস্যচাষের এলাকার মধ্যে এবং আশেপাশে অবস্থিত। ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২-এ, ফিলিপাইনে ৪র্থ জাতীয় মৎস্য শ্রমিক কংগ্রেস মৎস্য শ্রমিকদের শক্তি এবং একটি টেকসই মৎস শিল্প গড়ে তোলার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে। এই প্রসঙ্গে ফিশওয়ার্কার্স কংগ্রেস দারিদ্র্য, ঋণ এবং মানবাধিকারের (খাদ্য ও পুষ্টি, বাসস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা) প্রবেশাধিকারের অভাবকে বেসরকারি বাণিজ্যিক মৎস্য খাতে দারিদ্র্য মজুরির প্রত্যক্ষ পরিণতি হিসাবে চিহ্নিত করেছে। ইউনিয়ন সংগঠিতকরণ প্রতিরোধে
নিয়োগকারীদের দ্বারা সংগঠিত প্রচেষ্টা, এবং ILO কনভেনশন নং ৮৭ এবং ৯৮ এর অধীনে গ্যারান্টিযুক্ত সংগঠন করার স্বাধীনতার অধিকার এবং যৌথ দর কষাকষির অধিকারের বারবার লঙ্ঘন, মৎস্য শ্রমিকদের শোভন মজুরি সুরক্ষিত করার জন্য এবং নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে দারিদ্র্য থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য যৌথভাবে দর কষাকষি করতে বাধা দেয়।
ভাল মজুরি এবং জীবিকা অর্জনের জন্য বেসরকারী বাণিজ্যিক মৎস্য খাতে যৌথ দরকষাকষি অবশ্যই একটি অগ্রাধিকার হতে হবে এবং সরকারী অর্থায়নকৃত সামাজিক সুরক্ষা অসাবধানতাবশত এমন একটি শিল্পকে ভর্তুকি দেওয়া উচিত নয় যা অধিকার দমন করে এবং দারিদ্র মজুরি স্থায়ী করে।
মৎস্য খাতে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার অধিকারের গুরুতর এবং ব্যাপক লঙ্ঘন আইএলও কনভেনশন নং ১৫৫ লঙ্ঘন করে, যা এখন একটি মৌলিক কনভেনশন। ফিলিপাইনের ৪র্থ জাতীয় মৎস্য শ্রমিক কংগ্রেসে অংশগ্রহণকারী মৎসজীবী সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকজন সদস্য অনিরাপদ কাজের অনুশীলনের কারণে বেসরকারী বাণিজ্যিক ফিশিং সেক্টরে জেলেদের গুরুতর আঘাতের বর্ণনা দিয়েছেন। অনিরাপদ কাজ বেশি আঘাত, দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা এবং কাজ করতে অক্ষমতা সৃষ্টি করে, যা সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির উপর বোঝা বাড়ায়।
মালদ্বীপে, উদাহরণ স্বরূপ, আমাদের অধিভুক্ত BKMU-এর ক্যাচ প্রাইস নিয়ে আলোচনা করার ক্ষমতা রয়েছে যা অভিবাসী শ্রমিক সহ জেলে এবং তাদের পরিবার এবং সম্প্রদায়ের আয় এবং জীবিকা বাড়াবে। যাইহোক, বর্তমানে সংসদের সামনে নতুন শিল্প সম্পর্ক বিল বিকেএমইউর সংগঠিত এবং সম্মিলিতভাবে দর কষাকষির ক্ষমতাকে ক্ষুন্ন করার হুমকি দিয়েছে। যৌথ দর কষাকষির অধিকারের অনুপস্থিতিতে, বায়িং কোম্পানিগুলো একচেটিয়া আধিপত্য বজায় রাখে এবং দামে হেরফের করতে পারে এবং বিকেএমইউর সদস্যদের আয় কমাতে পারে। এর ফলে এই আয়ের উপর নির্ভরশীল সম্প্রদায়গুলিতে বৃহত্তর দারিদ্র্য এবং ঋণের সৃষ্টি হয়। সামাজিক সুরক্ষার দিকে মনোনিবেশ করা সমাধান নয়। বাণিজ্যিক মৎস্য খাতে সমাধানটি মুনাফা পুনঃবন্টন করার জন্য যৌথ দরকষাকষির অধিকারের অনুশীলনের মধ্যে নিহিত, সামাজিক সুরক্ষার মাধ্যমে জনসম্পদ পুনবরাদ্দ নয়।
জেলে, ক্ষুদ্র আকারের বিস্তৃত একুয়াকালচার, অনানুষ্ঠানিক খাত এবং গৃহ-ভিত্তিক কাজের পাশাপাশি উপক‚লীয় এবং অভ্যন্তরীণ মৎসজীবী সম্প্রদায়ের জলবায়ু ঝুঁকির মধ্যে সামাজিক সুরক্ষা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। জেলে ও একুয়াকালচারে শিশুশ্রমকে জরুরীভাবে মোকাবেলা করার জন্য প্রয়োজনীয় কৌশলগুলির এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং জলজ প্রজাতির ধীরে ধীরে বিপুপ্ত হওয়া উপক‚লীয় মৎসজীবী সম্প্রদায়ের বিপদাপন্নতা সমগ্র অঞ্চল জুড়ে একটি গুরুতর উদ্বেগ। এটি জীবিকা ও আয়ের পাশাপাশি স্থানীয় খাদ্য নিরাপত্তার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। সামাজিক সুরক্ষার কার্যকারিতা নির্ভর করে আরও সুসংহত এবং ব্যাপক নীতি পদ্ধতির উপর যা পরিবেশ সুরক্ষা এবং অধিকারকে একীভূত করে। এর মধ্যে রয়েছে সিদ্ধান্ত গ্রহণে মৎস্যজীবীদের যৌথ প্রতিনিধিত্বের অধিকার এবং খাদ্য ও পুষ্টির অধিকার। শিল্প দূষণ বন্ধ করার জন্য তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য সরকারের পদক্ষেপও প্রয়োজন।
সম্পদের প্রশ্নটি বৃহৎ আকারের বাণিজ্যিক মৎস শিকারের জন্য সরকারী ভর্তুকি, বিশেষ করে গভীর পানির মাছ ধরার (DWF) ব্যাপকতার সাথে সম্পর্কিত। DWF দুষ্প্রাপ্য জলজ সম্পদের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে এবং সমুদ্রে ধরা মাছের প্রাপ্যতা হ্রাস করার হুমকি দেয়। এর ফলে মাছ ধরা সম্প্রদায়ের জীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে। যদি সুরাহা না করা হয়, বড় আকারের বাণিজ্যিক মাছ ধরার জন্য সরকারী ভর্তুকি এবং DWF ফ্লিটগুলি উপক‚লীয় মাছ ধরার সম্প্রদায়গুলিতে এবং বিশেষ করে ঐতিহ্যবাহী এবং আদিবাসী মৎস্যজীবীদের মধ্যে বৃহত্তর দারিদ্র্য, ঋণ এবং খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করবে। এটি তখন আরও সামাজিক সুরক্ষার জন্য (এড়ানো যায় ) প্রয়োজন তৈরি করে। তথাপি এই সামাজিক সুরক্ষার কার্যকারিতা ক্রমাগত হ্রাস পাবে যতক্ষণ না বাণিজ্যিক মাছ ধরার শিল্পের জন্য আহরণমূলক ভর্তুকি অব্যাহত থাকবে।
এই অর্থে মৎস্য খাতে একটি ন্যায়সঙ্গত “নীল রূপান্তর” সুরক্ষিত করার জন্য সামাজিক সুরক্ষার জন্য জনসম্পদের উল্লেখযোগ্য পুনর্বণ্টন এবং শ্রমিকদের অধিকারের স্বীকৃতি প্রয়োজন। আমাদের শুধু সরকারি অর্থায়নে সামাজিক সুরক্ষা বাড়াতে হবে না, পরিবেশ, জীবন-জীবিকা ও আয় এবং খাদ্য নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য ভর্তুকি কমাতে হবে। এর পাশাপাশি, সামাজিক সুরক্ষার জন্য জনসম্পদগুলির একটি বৃহত্তর বরাদ্দের মাধ্যমে অর্থায়ন করতে হবে, যা নিষ্কাশন বা ধ্বংসাত্মক শিল্পগুলির জন্য হ্রাসকৃত সহযোগিতাকে অগ্রাধিকার দেয় এবং ধনীদের উপর কর্পোরেট কর এবং কর বৃদ্ধি করে।
কোনো রূপান্তর সত্যিকারের ন্যায়সঙ্গত এবং টেকসই হতে হলে শেষ পর্যন্ত সামাজিক সুরক্ষাকে অবশ্যই সম্পদের পুনর্বন্টন করতে হবে।
অনানুষ্ঠানিক খাতের নারীদের সামাজিক সুরক্ষা প্রয়োজন, তবে সামাজিক সুরক্ষা কার্যকর এবং ন্যায়সঙ্গত নিশ্চিত করার জন্য তাদের অবশ্যই যৌথ প্রতিনিধিত্বের অধিকার থাকতে হবে
20 October, 2022 IndustriALL Global Union and the UK Local Authority Pension Fund Forum co-hosted a discussion on the recently launched Employment Injury Scheme (EIS) in Bangladesh, which covers the country’s four million garment workers.
Social protection is a recognized fundamental human right and could include sick pay, unemployment benefit and injury insurance. The pandemic brought home the precariousness of the garment industry’s production model, as millions of workers in countries with no safety net were left without pay as the industry came to an abrupt halt.
The EIS, which involves the ILO, the government, brands, workers and employers, is a social protection scheme including compensation for medical treatment and rehabilitation services, as well as income loss caused by occupational injuries and disease. It’s a pilot project which will initially run for three years, with seven brands and around 150 garment factories participating.
The webinar on 18 October, aimed primarily at institutional investors interested in working towards a more sustainable garment industry built on respect for workers’ fundamental rights, explored why garment and textile brands participate, their role in funding it and the need for their continued involvement in the development of sustainable employment injury insurance.
“The non-payment of wages due to cancellation of orders during the pandemic led to deepening poverty for millions of global supply chain workers because of a fundamental lack of social protection. In several cases, this triggered large-scale protests and brought not only operational, legal and financial risks for sourcing brands, but also reputational damage for some due to their being accused of wage theft," said capital stewardship advisor Liz Umlas.
Anne Marie La Rosa from the ILO stressed that this important pilot is a vehicle to bring change to the garment industry.
“The brands have a big footprint in Bangladesh. If we can get the model to work and get everyone around the table – government, unions, the industry – this can be expanded to other countries.”
Garment brands H&M and Primark participated on the panel and gave their views on why they decided to develop and support the pilot. In their comments, H&M and Primark called on other brands to participate in the EIS, and noted that while environmental issues seem to be on investors' radar, social issues are much less so, and social protection in particular is never raised by investors.
“This is an important first step in developing a strong social safety net for the workers, but more brands need to join to make the pilot sustainable. It is important that we share the responsibility for a sustainable garment industry,”
said Christina Hajagos-Clausen, IndustriALL textile and garment director.
Participating brands to date are Amer Sports, Bestseller, Fast Retailing, the H&M Group, KiK, Primark and Tchibo. In a letter sent out earlier this month, IndustriALL is calling on more than 40 brands sourcing from Bangladesh to support the scheme.
The webinar is part of IndustriALL’s larger initiative on social protection for garment workers, following on an earlier event in June, where workers from Thailand provided testimony about the impact of wage theft on their lives.
Social protection is an important fiscal policy instrument that not only helps smoothen consumption and reduce poverty and inequality, but also spurs growth via raising the aggregate demand. Since independence, Bangladesh's social protection, a key policy instrument in the country, has had a history of innovation evolved around crises (e.g. market failures, floods and droughts, and needs
of special geographical areas). The country now spends about three percent of the GDP on social protection programmes covering around 35 percent of its citizens.
Before 2015, the goal was to extend relief to the poor. The year 2015 was thought to be a gamechanger for the social protection system in Bangladesh, with the preparation and approval of the National Social Security Strategy (NSSS) – with an overarching goal to move from a poor relief system to a system addressing life cycle risks. The NSSS laid down bold programmatic and institutional reforms, focusing on programme consolidation, increased beneficiary coverage along with spending, digitalised social and beneficiary registries, and a results-based monitoring system. A roadmap was also prepared to implement the reforms. However, progress with the NSSS reforms has been slow.
Seven years after the NSSS was approved, our social protection system is still composed of 100-plus programmes, most of which are small, with exclusion errors of about 70 percent, implying the
inability of the system to reach the deserving beneficiaries – referring to 50-60 percent of the citizens who are vulnerable but not covered, and large gaps between the supply side (budget allocations) and the demand side (needs by life-cycle-based groups). It reveals a huge coverage gap of 49 percent and resource gap of 29 percent, remaining static as it fails to align with demographic changes and urbanisation of poverty. It also suggests that young children who account for almost one in every eight poor persons receive only 1.6 percent of social protection expenditures, and 18 percent of the urban poor receive 11 percent of social protection expenditures. The overall outcome is low value for money (i.e. estimated cost effectiveness of only 0.6) for investment of around three percent of GDP.
Approaches to social protection during Covid-19 also have implications for Bangladesh's social protection system. During Covid, the global system not only witnessed unprecedented horizontal and vertical expansions, but also recorded the emergence of new instruments to tackle new vulnerabilities that could not be addressed with traditional programmes. New risks emerging out of the Covid crisis relate mostly to women, children, marginalised groups, and informal workers. In particular, temporary basic income (TBI) for women has emerged as an innovative social protection programme, which especially targets vulnerable women (mostly from the informal sector) and calls for universal early learning and care for children.
TBI for women is a policy instrument – an unconditional cash transfer to identify women beneficiaries for a specific time period that recognises the disproportionate effect of a crisis on a group that faces persistent and cumulative vulnerabilities across several dimensions. This is especially important because of the strong positive correlation between the availability of childcare services and women's labour force participation. Research has found that
the boost in female labour supply from universal childcare was experienced most strongly among lower-income households – since high-income households are able to purchase their own childcare services privately, in the absence of a more accessible public system. Global studies also report another important feature – that childcare doesn't cost, it pays – implying that there is no additional fiscal pressure on governments.
Bangladesh is at a crossroads with choices to make between moving full steam ahead with time-bound implementation of reforms or maintaining the status quo of half-hearted attempts to reforms. Against these backdrops, future agendas for the social protection system in Bangladesh must be explored. Given that the country aims to attain upper middle-income status in 2030, the future vision of its social protection system should be inclusive, leaving no one out. Bangladesh must take steps to immediately implement the unfinished reforms laid out in the NSSS. However, given the new risks that have emerged out of the Covid crisis (e.g. disproportionate impacts on women, children, marginalised groups, and informal workers), the full implementation of the NSSS may not ensure 100 percent inclusivity.
How should the system be strengthened? It should focus on: (i) A dynamic, digitised data system powered by social and beneficiary registries; (ii) Improved selection of deserving beneficiaries based
on geographical, demographic, and community-based targeting; (iii) Expanding coverage of G2P payments focusing on financial literacy training, financial inclusion and digital equity; (iv) Gender mainstreaming encompassing gender-sensitive, responsive and transformative approaches; and (v) Management information system and results-based monitoring and evaluation system using social and beneficiary registries.
The hallmarks of the approach are that (i) It asks for a balanced approach with four pillars; (ii) It paves the way for programmes or instrument diversification through social assistance, social insurance and labour market regulations; (iii) It addresses informality and initiates the process of formalisation; (iv) It provides scope to develop care services; (v) It opens up room for private sector participation; and (vi) It ensures fiscal sustainability by allowing public-private partnership in programme development, financing and delivery.
Given the slow progress and the need for new instruments to address new vulnerabilities emerging out of the pandemic, Bangladesh needs to revisit the NSSS to set a new vision or approach to social protection. The new approach should be such that no one is left out. Accordingly, a new framework has been advocated based on four pillars of social protection: social assistance, social insurance, labour market policies, and social care.
The key to any reform is political will. We hope that there will be strong political support for future social protection in Bangladesh – one which will have an all-inclusive system at the heart of it.
Dr Bazlul H Khondker is an economist and a former professor of economics at Dhaka University.
The toilsome history of Bangladesh's new landmark Employment Injury Insurance (Ell) scheme for apparel workers and why
it needs to be made a permanent reality.
Clean Clothes Campaign has written a timeline of the decade-long process of achieving an Employment Injury Insurance
Scheme in Bangladesh.
The memo exposes the arguments between brands and employers that lead to huge delays and highlights the need to
continue campaigning to turn the pilot into a long-term reality.
In late June, the Bangladeshi government, in association with employers, trade unions, the International Labour Organisation
(ILO), Germany, and the Netherlands, successfully released a landmark pilot project of the country's first Employment Injury
Insurance (EII) scheme for apparel workers.
This pilot has been in progress by the ILO since 2015. Ineke Zeldenrust of Clean Clothes Campaign remarks, “This is a
milestone for the over 4 million garment workers in Bangladesh. Seven years have passed since all parties agreed to
introduce an Ell scheme and five years since the proposal of a 'bridging solution'.'
This pilot programme comes off the back of almost a decade of work and considerable pressure from Bangladeshi trade
unions and civil society organisations supported by Clean Clothes Campaign. To highlight the long history of the Ell pilot
scheme and the disasters that acted as catalysts for brands and employers, Clean Clothes Campaign has pulled together a
timeline of the process.
This timeline tracks the history of the scheme, the bridging solutions that came in between, and shows the heavy
campaigning that occurred to ensure the pilot was successfully implemented.
Ineke Zeldenrust of Clean Clothes Campaign states, "We have been campaigning on an injury insurance scheme since 2005.
The pilot was hugely delayed due to disagreements between brands and employers.
Garment workers in Bangladesh making goods for some of the world's largest fashion firms will now have access to income protection and medical care services when they are injured on the job.
The Employment Injury Scheme (EIS), developed by the International Labour Organization (ILO represents the first program of its kind in the country. Japan's Fast Retailing, Denmark's Bestseller,
I-A&M Group, German retailers KiK Textilien und Non-Food GmbH and Tchibo and Irish fast fashion firm Primark have invested in the pilot program, which will compensate garment workers and their dependents in the case of employment-related accidents that lead to permanent disability or death.
EIS was created in keeping with ILO's Employment Injury Protection Convention, and will begin with research into occupational accidents and rehabilitation at around 150 sample factories in the region. The data gleaned through this process will help the ILO and partners to gauge the average medical costs for injured workers and then identify the resources needed to support medical care. "This will demonstrate the viability, feasibility and cost efficiency of an EIS in Bangladesh, ensuring affordability of employers' contributions by testing the impact of a sharing of responsibility approach," ILO said in a statement.
The program will also provide income replacement for the families of workers who are permanently disabled or die performing their work duties. These benefits will be spread across entire ready-made garment industry, ILO said— not just the sampled factories or those contracted by the six brands that signed on as pledges. The rollout will be overseen by a committee established by the government of Bangladesh, including its Ministry of Labor and Employment as well as worker and employer representatives.
While the pilot was developed to run for a duration of four years, Uniqlo owner Fast Retailing said it planned to permanently implement EIS following that period. "Fast Retailing recognizes that one of our most important responsibilities is to protect the security and safety of the people who help to make our clothes," group executive officer and head of sustainability Yukihiro Nitta said when the program launched June 21. "The new EIS pilot in provides a pathway to a significant new safety net for workers in Bangladesh-one of our key manufacturing locations."
Nitta said that Fast Retailing plans to continue to work with ILO to develop solutions to rights and safety issues faced by workers across Asia, and not just in its own supply chain. It aims to create"systemic social protection measures and improved working environments across the region, he added.
ILO described EIS as "a milestone towards establishing decent work and economic growth in [Bangladesh]."
Crystal digitizes P.A.C.E.
Meanwhile, Hong Kong-based Crystal International, a supplier of casual apparel, activewear, intimates and denim for brands including Uniqlo and Gap, is digitizing training courses designed to empower women in the garment industry with skills to advance their careers and personal development.
The Personal Advancement & Career Enhancement (P.A.C.E.) program was developed by Gap Inc. in
2007 to provide its global supplier workforce with a practical education curriculum. Crystal International, which employs 80,000 workers in 20 factories and five countries, is the first global partner approved to administer hybrid P.A.C.E. training through in-person and web-based courses.
Students across Crystal's factories have access to hybrid in-person and online learning.
Crystal's denim factory in China first launched P.A.C.E. in 2012, and has matriculated seven cohorts for a total of 1,800 students to date. The program has since expanded to the company's operations in Vietnam, Cambodia and Bangladesh.
The need for a digital component arose during 2019, as the first signs of the Covid-19 pandemic appeared in Asia, Crystal said. With in-person learning off the table, the denim factory in China launched the pioneer virtual learning platform during the fall. "The online learning journey enabled the students to learn anytime, anywhere, which is more convenient and time-saving," Crystal said. Gap Inc. lauded the digital effort, which grew to encompass all of its P.A.C.E. programs globally. While 150 students graduated in 2020, 500 students completed the program last year.
The online training sessions were developed to foster personal and professional skills that will help employees advance their careers, according to Crystal. Each P.A.C.E. course consists of five modules made up of animated videos on communication, problem solving and decision making, time and stress management, health and excellence execution. "Their work efficiency and quality have also significantly improved while some of them are promoted to line leaders," it said.
The digital curriculum earned honors from Gap Inc. last year, when Crystal's denim factory received the Digital Content Creator Award' at an annual award ceremony. Meanwhile, Crystal's Cambodia factory was awarded the 'P.A.C.E. Photo of the Year Award,' which illustrated the company's commitment to female worker empowerment. Post-pandemic, Crystal said it plans to continue to encourage online learning across its locations in Vietnam and Cambodia to give workers flexibility and convenience.
The International Labour Organization (ILO) and a number of apparel brands, including H&M Group, Fast Retailing and Bestseller have partnered on a pilot project to provide income protection and medical care for garment workers in Bangladesh following employmentrelated injuries.
ILO and the Government of the People's Republic of Bangladesh launched the four-year pilot of the Employment Injury Scheme (EIS) on 21 June, which covers all ready-made garment (RMG) workers.
The project, which already has a number of apparel brands committed to providing voluntary financial contributions, is said to be the first to protect Bangladesh workers from loss of income due to workplace-related injuries.
The project marks a milestone in terms of establishing decent work and economic growth within the country and the ultimate aim is for it to be introduced permanently when the pilot ends.
The pilot means injured workers and dependents in case of employment-related accidents that lead to permanent disability or death can receive compensation.
The initial project is being overseen by a tripartite committee convened by the Government of Bangladesh made up of members of the Ministry of Labour and Employment as well as employer and worker representation.
The International Labour Organization (ILO) led the conceptualisation and design of the pilot, in accordance with the requirements of ILO Employment Injury Protection Convention and led efforts to engage brands in the programme.
The brands that have already signed pledges as commitments for voluntary financial contributions, as the forerunners for effective protection against work-related accidents in Bangladesh include Bestseller, Fast Retailing, the H&M Group, KiK Textilien und Non-Food GmbH, Primark and Tchibo.
Fast Retailing's group executive officer and head of sustainability Yukihiro Nitta explains: "Fast Retailing recognises that one of our most important responsibilities is to protect the security and safety of the people who help to make our clothes. Our ongoing partnership with the ILO is built on a commitment to finding solutions to issues faced by all workers in Asia — not just those in our supply chain — through systemic social protection measures and improved working environments across the region. The new EIS pilot provides a pathway to a significant new safety net for workers in Bangladesh — one of our key manufacturing locations. We are delighted to be able to support it."
How will the injury insurance pilot benefit Bangladesh garment workers?
The pilot project will allow data gathering and capacity-building on occupational accidents, diseases and rehabilitation, based on a sample of representative factories to take place.
Research will be carried out on the average medical costs for a worker in case of injury. This will help identify the resources necessary to ensure that medical care as described in the Bangladesh Labour Act is effectively met.
The research will extend to the process adhered to and the benefits provided in case of temporary incapacity. This will demonstrate the viability, feasibility and cost efficiency of an EIS in Bangladesh, ensuring affordability of employers' contributions by testing the impact of a sharing of responsibility approach.
It is estimated that 150 factories will be participating in generating the evidence needed for a long-term solution.
The pilot project will also allow for risk-sharing for long-term benefits: payment of compensations in case of permanent disability or death for the entire RMG sector that are in-line with international labour standards.
In this component, the pilot provides income replacements for the permanently disabled and the dependents of deceased workers, covering the entire RMG sector. This takes the form of periodical payments as top-ups for the already existing lump-sum payments of the Central Fund, rendering the level of benefits compatible with the ILO Convention No. 121. These top-up payments will be financed by voluntary contributions of international brands and retailers. In doing so, they are stimulating further the transformation towards a comprehensive employment injury insurance scheme and supporting the primary efforts of government authorities.
This is in line with the ILO MNE Declaration , which encourages enterprises to complement public social security systems and help to stimulate further their development, including through their own employer-sponsored programmes.
Earlier this month, the Bangladesh garment industry blamed the fire that killed at least 44 people at the Sitakunda depot, which serves the country's major port at Chittagong, on the government and depot owners.
The Ministry of Labour launched the pilot of an Employment Injury protection Scheme (EIS) Project on Tuesday, aiming to provide income protection to victims of work-related accidents and occupational diseases. The International Labour organisation (ILO) has supported the project. Lawmaker and Advisor to the Prime Minister Salman F Rahman inaugurated the launching ceremony in the presence of MoLE Secretary Md Ehsan-E- Elahi, ILO Country Director Tuomo Poutiainen, and higher officials from the German, Norway and Netherlands Embassy, said an ILO press release on Wednesday. Senior representatives from BGMEA, BKMEA, Workers' Associations, development partners and other national stakeholders also participated in the programme. ILO Country Director Tuomo Poutiainen said that the launch of 'Employment Injury Protection' scheme for RMG workers in Bangladesh was an important and historic step in strengthening accident protection in the country. Such a system would promote sustainable business practices and provide right kind of signals to investors as Bangladesh is step by step upgrading its social protection systems for the benefit of all, he added. In the event, Salman F Rahman said that social security was high on the agenda of Prime Minister Sheikh Hasina. BGMEA president Faruque Hassan said that the employment injury protection scheme would contribute to the social well-being of workers and employers and above all improvement of the country's social security system. Mentionable, workers in the ready-made garments industry play a significant role in the country's growing GDP, it is important to consider their rights and security on priority. This facility will be expanded to other economic sectors upon success of the EIS-Pilot. Since 201 3, ILO and GIZ have been working together with the government and industry partners for ensuring workers' social and financial security. As a continuation of the process, after having several tripartite consultations, the Bangladesh has decided to introduce a periodic payment scheme for occupational injuries, disabilities and deaths in the RMG industry.
Showing 19 to 27 of 66